চাকরিতে কোটা দিয়ে মেধা যোগ্যতায় দাও বাঁধা
নীতি নির্ধারণে বসে আছে যতো বড় বড় গাধা।
বৈষম্যকে রুখে দিতে উনিশ’শ একাত্তরে হয়েছিল মুক্তিযুদ্ধ
দু’হাজার চব্বিশেও কোটা! বৈষম্য মুছতে ছাত্রযোদ্ধা যুথবদ্ধ।
শাসক শ্রেণী শোষক হয়ে, প্রজন্মের স্বপ্ন ধ্বংসে মেতেছে
মুষ্ঠিবদ্ধ হতে, কণ্ঠে-স্লোগানে, কোটা সংস্কারে ছাত্ররা পথে নেমেছে।
অস্তিত্ব রক্ষার, প্রজন্মের অধিকার, নায্য অধিকার আদায়ের সংগ্রাম
রাজপথ, রেলপথ, রুদ্ধ আজ ‘বাংলা ব্লকেড’ যার নাম।
পাঁচ দশক পেরিয়ে গেছে, তবুও মুক্তিযোদ্ধা পোষ্যদের মোটা কোটা
সুযোগ্য মেধাবী প্রজন্মের ভাগ্যে আজও কেনো শূন্যতা বেকারত্ব খোটা?
সুযোগ সন্ধানী তেলবাজ বুদ্ধিদাতা চিরকাল পদলেহন করবে
শাসকের মাথা কেন তাদের দ্বারা চলবে?
মুক্তিযোদ্ধা বীর, গর্বোদ্ধত মাথা, তাদের পোষ্যরা চলবে কেন কোটায়?
করুণা, সুযোগ দানে, অপমানে, অন্যের অধিকার হরণ প্রতিযোগিতায়?
এগিয়ে চলো যুব তরুণ, জাগো, জাগাও ঘুমন্ত সত্ত্বা তোমার
দূর করো অবিচার, অনাচার, সুবিচার আদায়ে হও সোচ্চার।
১০ জুলাই, ২০২৪।। শ্যামলী, ঢাকা।